Sunday, September 20, 2015

Kapasia Pailot High School re-union 2014





কাপাসিয়ার দর্শনীয় একটি স্থান ধাঁধার চর


নদীর মাঝে ধাঁধার চর
বিন্দু বিন্দু বালি জমে হঠাৎ জেগে ওঠা এক চরের
গল্প। ব্রহ্মপুত্র ও শীতলক্ষ্যাকে মেলানো এই
অদ্ভুত চরের গল্প শোনাচ্ছেন মো. মনির
হোসেন
নদীর প্রতি ঘনিষ্ঠতা ও মায়া বাড়াতেই নদী পরিব্রাজক
দলের নদীর পানে যাত্রা। বলা হয়, বাংলাদেশকে প্রায়
আড়াই প্যাঁচে আবৃত করে আছে ব্রহ্মপুত্র নদ।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম এই নদের
একটি শাখা নদী শীতলক্ষ্যা। এটি গাজীপুর জেলার
শ্রীপুর উপজেলার সাত-আট কিলোমিটার পূর্ব
দিয়ে দক্ষিণমুখী হয়ে কাপাসিয়া উপজেলা শহরের মধ্য
দিয়ে কালীগঞ্জ, রূপগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ
হয়ে নারায়ণগঞ্জ সদরের ধলেশ্বরী নদীতে মিলিত
হয়েছে। শীতলক্ষ্যার খ্যাতি পরিষ্কার ও স্বচ্ছ পানির
জন্য। এখানেই রয়েছে নৌকা আকৃতির এক বিশাল চর,
নাম ধাঁধার চর। অনেকে বলে মাঝের চর। কারণ এ
চরটি লাখপুর, তারাগঞ্জ, রানীগঞ্জ ও চরসিন্দুরের
মাঝখানে অবস্থিত। শীতলক্ষ্যা নদীর
বুকে জেগে ওঠা এ চরটির আয়তন প্রায় আড়াইশ' একর।
দূর থেকে দেখলে এ
চরটিকে অনেকটা সেন্টমার্টিনের মতো মনে হয়,
কারও কারও মনে হতে পারে এ যেন
ডুবে যাওয়া টাইটানিকের জেগে ওঠা। ধাঁধার চরের
অবস্থানটাও বেশ ধাঁধাঁ লাগানো। চরের উত্তর-
দক্ষিণে শীতলক্ষ্যা নদী, পূর্বে ব্রহ্মপুত্র নদ। দু'
দিকে দুই থানা_ কাপাসিয়া ও শিবপুর। দু'পাশে দুই
জেলা গাজীপুর ও নরসিংদী।
বর্ষা মৌসুমে দুটি নদীই থাকে গর্ভবতী।
জলে টইটম্বুর। শীতকালে এটি হয়ে ওঠে আরও
মনোরম, আরও মনোলোভা। স্থানীয় তারাগঞ্জ,
লাখপুর, রানীগঞ্জ ও চরসিন্দুরের মাঝখানে এ
চরকে দেখলে মনে হয় ভাসমান টাইটানিক গ্রাম। এ
চরটি লম্বায় ৪ কিলোমিটার, চওড়ায় বর্ষায়
আধা কিলোমিটার। শীতকালে আরও বিস্তৃত হয়।
আনুমানিক ২০০ বছর আগে জেগে ওঠা এই চর
স্থানীয়রা কেউ কেউ বলেন মাঝের চর। কারণ
এটি ব্রহ্মপুত্র নদ ও শীতলক্ষ্যা নদীর
সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। একসময় এই চরের নাম-নিশানা ছিল
না। ছিল বহমান নদী। তারপর আস্তে আস্তে বিন্দু বিন্দু
বালুকণা জমতে জমতে বেলেমাটিতে পূর্ণ
হয়ে একসময় যখন চর জেগে ওঠে, তখন স্থানীয়
লোকজন এটি দেখে ধাঁধায় পড়ে যান। সেই
থেকে এর নাম ধাঁধার চর।
এ চরের ঐতিহাসিক গুরুত্বও কম নয়। জেগে ওঠা চরের
মালিকানা নিয়ে ভাওয়ালের রাজা এবং বারভূঁইয়াদের এক
ভূঁইয়া মহেষ উদ্দীনের দ্বন্দ্ব শুরু হয়।
শেষে মালিকানা পেয়ে যান ভাওয়ালের রাজা। তারপর
স্থানীয় হিন্দু কৃষকরা ভাওয়ালের
রাজাকে খাজনা দিয়ে চাষাবাদ শুরু করেন। ১৮১৬-১৮১৯
সালে ব্রিটিশরা এর জরিপ করে এবং খাজনা প্রদানের
মাধ্যমে হিন্দু কৃষকদের বৈধ মালিকানা প্রদান করেন। কিন্তু
১৯৪৭ সালের দেশবিভাগের পর হিন্দুরা চরের
জমি স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে ভারতে পাড়ি জমান।
বর্তমানে পুরো চরের মালিকানা মুসলিম কৃষকদের
হাতে। চরের মাটি খুবই উর্বর। এখানে রোপণ
করলে হয় না, এমন কোনো ফল-ফসল
বাংলাদেশে নেই। একসময় চরে প্রচুর আখ হতো।
এখন সবচেয়ে বেশি আলুর চাষাবাদ হয়। চরের মাটির
তলায় বা মাটির ওপরে যা রোপণ করা হোক না কেন
তা অতিফলনশীল এবং সারবিহীন ও সুস্বাদু। ১৯৬০, ১৯৮৮,
১৯৯৮ সালের বন্যায় এ চরটি তলিয়ে গিয়েছিল। ১৯৬০
সালের বন্যার পর চরে কোমর পর্যন্ত পানি জমে যায়।
ফলে মাটির উর্বরাশক্তি আরও বাড়তে থাকে। এসব না-
জানা তথ্য জানালেন স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ
এলাকাবাসী।
বিকেলের চরটি বড়ই মনোরম। তখন চরের
লম্বা গাছগুলো পাতা নেড়ে সন্ধ্যাকে আমন্ত্রণ জানায়।
টকটকে লাল সূর্য শীতলক্ষ্যা ও ব্রহ্মপুত্রের
গভীরে রাতের জন্য ঘুমাতে যাচ্ছে।
হয়তো গভীর রাতে আকাশ ভেঙে নামবে ধবল
জোছনা। সকালবেলা ঘুম থেকে চরকে নতুন
জামা পরিয়ে দেবেন। উদিত সূর্যের
আলোকে আলোকিত হয়ে উঠবে ধাঁধার চর।
ঝিরঝিরে বাতাস। উড়ন্ত পাখির কলকাকলি। মাঝির আকুল
করা গান। চরের বুক
দিয়ে হাঁটলে কল্পনা করা যাবে না এটি একটি চর, যার
দু'পাশে রাক্ষসী দুই নদী। মনে হবে মাসি-পিসির ঘুম
পাড়ানো শান্ত-সি্নগ্ধ একটি গ্রাম।
তবে চরকে নিয়ে স্থানীয়রা খুবই উচ্ছ্বসিত। শীত
এবং বর্ষা মৌসুম ছাড়াও ঈদে চরে বিপুল লোক সমাগম
ঘটে। আবার কেউ কেউ বন্ধু-বান্ধবের
জন্মবার্ষিকীও এখানে পালন করেন। ধাঁধার চর
দেখতে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা দূরদূরান্ত থেকে। এই
চরটি যদি পর্যটন করপোরেশনের আওতায় আনা হয়,
তাহলে পর্যটকরা এটি দেখে মুগ্ধ হবেন। আর
সরকারের তহবিলে জমা পড়বে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।
সত্যিকার অর্থেই এটি দেখার মতো একটি জায়গা।
তখন ফাল্গুন মাস তৃপ্তির জন্য
এবং একঘেয়েমি জীবনে কিছুটা পরিবর্তনের জন্য
বেড়াতে যেতে পারেন কাপাসিয়ার শীতলক্ষ্যার
নদীর বুকে জেগে ওঠা এই চরে। প্রকৃতির এক
অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান। অপরূপ ও অনাবিল এ
সৌন্দর্য কখনও বর্ণনা করা যায় না। এ সৌন্দর্য
অবলোকন করলে মনে হয় সমুদ্রের ঢেউয়ের
মতো মনের সব দুঃখ-যন্ত্রণা দূর করে দেয়। আর এই
অপরূপ সৌন্দর্য ক্যামেরাবন্দি করে রাখার মজাই
আলাদা। এখানকার নৌকা দিয়ে চরের চারপাশ ভ্রমণ,
চরে কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করে পেয়ারা বাগান, কলাবাগান,
সারি সারি তালগাছ, জামগাছ, কুল বাগান ও নানা প্রজাতির অসংখ্য
ঔষধিগাছ দেখতে পাবেন। পাশেই
নদীতে থৈ থৈ জলরাশি। উপরে দিগন্তবিস্তৃত
খোলা আকাশ। মাছরাঙা পাখির হুটহাট জলচুম্বন, পানকৌড়ির
লুকোচুরি। ভাগ্য ভালো থাকলে দেখতে পাবেন
ঘোমটা দেওয়া শুশুক। জলের
সাদা ফেনা থেকে আছাড় খাচ্ছে প্রায় আড়াইশ' একর
জমি নিয়ে গভীর জলের বুকে মাথা উঁচু
করে দাঁড়িয়ে থাকা ধাঁধার চরের বুক। চরটির পূর্ব
দিকে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে বটতলায় আছে ঐতিহাসিক
ঘাঘাট। হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন অষ্টমী তিথিতে এ
ঘাটে পুণ্যস্নান করেন। এটি চলে আসছে সেই ভাওয়াল
রাজার আমল থেকে এবং তা এখনও চলছে। এ
চরটি শ্যুটিং স্পট হিসেবেও ব্যবহার করা হয়েছে বহুবার।
শাবনাজ-নাঈম অভিনীত বিষের বাঁশি চলচ্চিত্রটির অধিকাংশ
দৃশ্য এখানেই ধারণ করা হয়। এ চরটির প্রাকৃতিক
সৌন্দর্য নদী পরিব্রাজক দলকে মুগ্ধ করেছে।
আশা করি, আপনাকেও মুগ্ধ করবে।
ছবি : লেখক
প্রয়োজনীয় তথ্য
ঢাকার গুলিস্তান বা ফার্মগেট থেকে কাপাসিয়া আসবেন।
সময় লাগবে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা। ভাড়া লাগবে মাত্র
১০০-১৭০ টাকা। এখান থেকে সোজা রানীগঞ্জ
চলে এলেই দেখা যাবে দুই নদীর
বুকে ভাসছে অদ্ভুত ধাঁধা লাগানো একটি চর। এরই নাম
ধাঁধার চর।

Thursday, September 17, 2015

হাতির চাদাবাজি

সার্কাসে আগে হাতির খেলা দেখা যেত এখনো দেখা যায় তবে আগের তুলনায় কম। গাজীপুর রথ মেলায় প্রতি বছরি হাতির ফুটবল খেলা সহ বিভিন্ন কিছু দেখা যায়।গ্রাম অঞ্চলে প্রায়ই হাতি দেখা যায় তারা দোকানপাট ,গাড়ী,বাড়ী থেকে চাদাবাজি করে থাকে ।হাতির উপরে একজন ব্যক্তি বসে থাকেন যার সম্মতিতে হাতি টাকা গ্রহন করে থাকে উনার অসম্মতিতে হাতির চেচামেচি শুরু হয়ে যায় ।কোন কারনে ব্যক্তির সাথে কারো গোলযোগ বেধে গেলে হাতির মাধ্যমে অনেকে ক্ষতিগ্রস্থের শিকার ও হয়ে থাকেন। আমার একটি অভিজ্ঞতা রয়েছে ১০ টাকা চাওয়ায় এক ব্যাক্তি দিতে অসম্মতি জানানোর কারনে হাতি একটি বিশাল ধান সিদ্ধ করার পাতিল নিয়ে হাতির পা দিয়ে ফুটবল খেলার মত করে কিক দিয়ে দেয়ালে লাগিয়ে নষ্ট করে দেয়। এরকম অনেক স্মৃতি বা ঘটনা আপনাদের হয়তোবা রয়েছে নিশ্চয়ই
ছবিঃইকবাল হোসাইন
 

Tuesday, September 8, 2015

পাহারার জন্য কমিউনিটি পুলিশদের ভল্লম ও লাঠি প্রদান

Saturday, September 5, 2015 || Time : 10:22:31 PM
নুরুল আমীন সিকদার,গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুরের কাপাসিয়া-কালিগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা ঐতিহ্যবাহী তারাগঞ্জ বাজার হাসপাতাল চত্বরে ৫ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেলে দুর্গাপুর ও মুক্তারপুর ইউনিয়নের জনগণ ও কমিউনিটি পুলিশের উদ্যোগে মাদক দ্রব্য রোধ, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, গণ সচেতনতা সৃস্টির লক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব খন্দকার আজিজুর রহমান পেরার সভাপতিত্বে ও কাপাসিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আহসান উল্লাহর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ পি পি এম (বার)। বিশেষ অতিথি ছিলেন কাপাসিয়া উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোঃ আনিসুর রহমান, কাপাসিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক এমপি মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান অ্যাড. রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু, পুলিশ সার্কেল (কালিগঞ্জ) সালেহ্ উদ্দিন আহমদ, কালিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান, কাপাসিয়া থানার ওসি (তদন্ত) আবুল কাসেম পি পি এম।
 

অন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন
  কাপাসিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আজগর রশিদ খান, তারাগঞ্জ কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আলহাজ্ব মোঃ বোরহান উদ্দিন আহম্মেদ, কাপাসিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান প্রধান, দূর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ ইউনুছ আলী মোল্লা, মোক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শরিফুল ইমলাম তোরন, কাপাসিয়া উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মাহবুবউদ্দিন সেলিম, কালীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এস এম আলমগীর, তারাগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি  শামসুল আলম ভুঁইয়া প্রমুখ।

গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ তার বক্তৃতায় বলেন, গাজীপুরের দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী
  স্থান তারাগঞ্জ। এ এলাকার জনগন সচেতন না হলে চুরি ডাকাতি রোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে। 

সমাজের যারা চুরি ডাকাতির সাথে জড়িত, তাদের চিহ্নিত করে সামাজিক ভাবে বয়কট করতে হবে। প্রয়োজনে তাদের আইনের কাছে সোর্পদ করতে হবে। এদের কম বেশী সবাই চিনে। কে কি করছেন এলাকার মানুষ তা জানে। এলাকার লোকের সহযোগিতা ও সঠিক তথ্য পেলে অপরাধীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহন করা সহজ হবে। এলাকার লোকজনের সহযোগিতা ছাড়া অন্য এলাকার
  লোক এসে এখানে চুরি ডাকাতি বা যে কোন ধরনের অপকর্ম করতে সাহস পাবে না। তারাগঞ্জ অ ল একটি শিক্ষিত ও ঐতিহ্যবাহী এলাকা । বিগত ৪০ বছর এ এলাকায় চুরি ডাকাতি বন্ধ থাকলেও র্দীঘ দিনের অর্জনকে ম্লান করে দিতে নতুন করে অপরাধীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এদের রিরুদ্ধে আপনারা এলাকায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলুন। তিনি আরো বলেন, হয় পুলিশ থাকবে, নয়তো সন্ত্রাসীরা থাকবে।

গাজীপুরে কোন সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ, মাস্তান, চোর, ডাকাতদের স্থান নেই। থানার টাউট- বাটপারদের আগে ধরতে হবে। তাদের নিমূর্ল করাই পুলিশের কাজ। মাদকের ফলে যুব সমাজ আজ ধ্বংসের পথে। আপনারা জানেন এলাকায় কারা মাদক সেবন করে, মাদক বিক্রি করে, মাদকের সাথে জড়িত। তিনি বলেন, আমরা মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করছি। আমি জানি অনেক পুলিশ অপরাধীর সাথে জড়িত। কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। যারা চাকুরি করে না, লেখাপড়া করে না, দিনের বেলায় ঘুমায়, তারাই এলাকায় মাদক সেবন করে ও সন্ত্রাস করে। তাদের তালিকা তৈরী করে গোপনে পুলিশের কাছে দেয়ার জন্য এলাকার জনগনের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। পুলিশ সুপার
  হারুন অর রশিদ রাত্রিকালীন পাহারার জন্য এলাকার কমিউনিটি পুলিশের হাতে পোষাক ও দেশীয় অস্ত্র (ভল্লম) ও লাঠি প্রদান করেন।

সমাবেশে কাপাসিয়া ও কালিগঞ্জ উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বাজার ব্যবসায়ী, কমিউনিটি পুলিশ ও শিক্ষক সমাজসেবক সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

দি গ্লোবাল নিউজ ২৪ ডটকম/রিপন/ডেরি


Sunday, September 6, 2015

Hotel_Niribili_Tok_Kapasiaকাপাসিয়ার নিরিবিলি হোটেলে ৭০ প্রকার খাবার ও এক তোতা মিয়ার কাহিনী !



গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার টোক ইউনিয়নের টোক নয়ন বাজারে টোক বাজারের পূর্ব পাশে অবস্থিত বিখ্যাত নিরিবিলি হোটেল। গাজীপুরের কাপাসিয়া, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া আর ময়মনসিংহের গফরগাঁও এর মিলন স্থানে এই টোক বাজার। বিখ্যাত হবার অন্যতম কারন এটি। আর সবচেয়ে বড় কারন তোতা মিয়ার নিরিবিলি হোটেলের ৭০ ধরনের ভাজি ভর্তা।
আট ভাইয়ের সংসারে তোতামিয়ার পঞ্চম আর জন্ম এই টোক নয়ন এলাকাতেই। প্রায় ২০ বছর আগে কক্সবাজের এক হোটেলে বয় হিসেবে কাজ শুরু করেন, সেখান থেকে চট্টগ্রামের একটি হোটেলে দীর্ঘদিন বাবুর্চি হিসেবে কাজ করেন। রান্নার হাত ভালো থাকায় চট্টগ্রামের ওই হোটেলের সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগেনি। সাথে হোটেলের বিক্রিও বেড়ে যায়। তোতামিয়ার রান্নার খ্যাতি এই টোকের লোকজনের কানেও পৌঁছে যায়। এক পর্যায়ে তারা তোতা মিয়াকে অনুরোধ করেন, টোক নয়ন বাজারে একটি খাবারের হোটেল দেওয়ার জন্য।

সে অনুরোধে সাড়া দিয়ে সাত বছর আগে তোতা মিয়া টোক নয়ন বাজারে নিরিবিলি পরিবেশে চালু করেন নিরিবিলি হোটেলনামের এই হোটেলটি। তোতা মিয়া, তার ছেলে মিলে চালান এটি। সব রান্নার তত্বাবধানে থাকেন তার স্ত্রী সালেহা বেগম। তিনি ও তার স্ত্রী নিজে বাড়িতে রান্না করে হোটেলে নিয়ে আসেন। প্রতিদিন সব মিলিয়ে মোট ৭০ টি আইটেম তৈরী করা হয়। সকাল ৮টা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত খোলা থাকে তোতা মিয়ার হোটেল।
তোতা মিয়ার নিরিবিলি হোটেলে আসতে হলে ঢাকার গুলিস্তান (ফুলবাড়িয়া) থেকে ঢাকা পরিবহন, প্রভাতী বনশ্রী পরিবহন, ঢাকার মহাখালী থেকে ভাওয়াল পরিবহন, জলসিড়ি পরিবহন, সম্রাট পরিবহন, এগারসিন্দুর পরিবহন, অনন্যা পরিবহন, বিআরটিসির গাড়ি, অনন্যা ক্লাসিক পরিবহন, বন্যা পরিবহন, উজান ভাটি পরিবহনের গাড়ি দিয়ে কাপাসিয়া হয়ে টোক নয়ন বাজারে যেতে হবে। এছাড়া গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে সরাসরি রাজদূত বা পথের সাথী পরিবহনের গাড়ি দিয়ে টোক নয়ন বাজারে যাওয়া যায়। মহাখালি থেকে টোক বাজারের ভাড়া পড়বে ১১০-১৩০ টাকার মধ্যে।পথের ক্লান্তি অনেকটাই দূর হলো যখন গাজীপুর ভাওয়াল ন্যাশনাল পার্ক পাড় হয়ে যখন সবুজ রাস্তা ধরে বাস ছুটে চলল। রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টমেন্ট পাড় হবার পর দুইপাশে শুধুই সবুজ শালবন। মহাখালি থেকে জলসিড়িঁ পরিবহনে টোকবাজার পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমাদের প্রায় ৪ ঘন্টা সময় লেগে গেলো। টোক বাজার নেমে বামে ২০০ গজ দুরেই নিরিবিলি পরিবেশে দেখা মিললো হোটেল নিরিবিলির।

হাত মুখ ধুঁয়ে রিতিমতো ঝাপিয়ে পড়লাম খাওয়ার জন্য। খাবার মান আর স্বাদ নিয়ে শুধু একটাই কথা মনে হলো এতোও অমৃত। সবকিছুই চেখে দেখার চেষ্টা করলাম, রেখে দেবার মতো কোন আইটেমই চোখে পড়লো না। মনে রাখার মতো কিছু আইটেম,
মাংশঃ হাসের মাংশ, মুরগীর মাংশ, কবুতরের মাংশ, খাশির মাংশ
মাছ: শোল মাছ, রুই মাছ, চিংড়ি মাছ, বাতাসী মাছ, বাইন মাছ, ইলিশ মাছ, গুড়া মাছ, শুটকি মাছ
শাক: লাল শাক, পুই শাক, সর্ষে শাক, মুলা শাক, পাট শাক
ভর্তা: আলু ভর্তা, সর্ষে ভর্তা, কালো জিরা ভর্তা, শুটকি ভর্তা, মরিচ ভর্তা, ডিম ভর্তা,
আচার: বড়ই আচার, জলপাই আচার, মিক্সড আচার,
ডাল: মাসকালাই, মশুর ডাল, মুগ ডাল,
সবজি: ১২ রকমের মিক্সড সবজি, ঝিংগা, চিচিংগা, পটল, আলুসীম, করলা।
ভড়পেট ভাত খেয়ে চোখে পড়লো হোটেলের সামনের ছোট চায়ের 

দোকান। র-চার অর্ডার হলো, চোখে পড়লো পানের উপরে। খোঁজ নিয়ে জানা গেলো তার পান ও তোতামিয়ার হোটেল থেকে কম যায় না। ৪০ আইটেমের বেশি জিনিসের পান তৈরি হয়। লোভ সামলাতে না পেরে সেই বিখ্যাত সেই শাহী পানের ও অর্ডার দেওয়া হলো। আইটেম আর বানানো দেখে ২০ টাকা মুল্যের পান হিসেবে খুব কমই মনে হলো। পান খাবার পরে মনে হলো আবার যদি আসি এই টোক বাজারে, এই পান না খেয়ে ফিরবো না।


দুপুরের খাওয়া শেষে আরাম করে একটু ঝিমুনি দিতে খুব মন চাইছিলো। নতুন যায়গা গিয়ে হাট পা গুটিয়ে বসে থাকার মতো আসলে আমরা না। কি আছে আশে পাশে, একটু খোঁজ নিয়ে জানা গেলো আমাদের পাশে ব্রহ্মপুত্র নদ আর তার পাশেই ঈসা খাঁর বিখ্যাত দুর্গ এগারসিন্দু আর ইতিহাসের বিখ্যাত ঈশা খাঁ-মানসিংহের যুদ্ধ। এই যুদ্ধ নিয়ে ইতিহাস থেকে যা জানা যায়,
১৫৯৬ সালে বার ভূঁইয়াদের অন্যতম ঈসা খাঁর সঙ্গে মোগল সেনাপতি রাজা মানসিংহের দ্বন্দ্ব যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধ হয় ব্রহ্মপুত্র ও শীতলক্ষ্যা নদীর সঙ্গমস্থলে বর্তমান ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার সর্ব দক্ষিণ প্রান্তের টাঙ্গার গ্রামে।
সে সময় শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে ছিল রাজা মানসিংহের রাজধানী টোক নগরী। এটির অবস্থান গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার উত্তর-পূর্বাংশে। রাজা মানসিংহ ১৫৯৫ সালে রাজস্থান থেকে তার রাজধানী টোক নগরীতে সরিয়ে আনেন। ব্রহ্মপুত্র ও শীতলক্ষ্যার সঙ্গমস্থলে ব্রহ্মপুত্রের দক্ষিণ তীরে ছিল টাঙ্গাব গ্রাম ও টোক নগর। ব্রহ্মপুত্র নদের অপর পাড়ে ছিল ঈসা খাঁর বিখ্যাত দুর্গ এগারসিন্দু।
ইতিহাস মতে, ঈসা খাঁর অনুপস্থিতিতে মানসিংহ এগারসিন্দু আক্রমণ করেন। সংবাদ পেয়ে দুর্গ রক্ষায় ছুটে আসেন। কিন্তু তার সৈন্যরা এতোই ক্লান্ত ছিল যে, তারা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানায়। ফলে ঈসা খাঁ মানসিংহকে দ্বন্দ্ব যুদ্ধের আহ্বান করেন। মানসিংহ এ প্রস্তাবে রাজি হন। যুদ্ধে এক পর্যায়ে মানসিংহের তরবারি ভেঙে গেলে ঈসা খাঁ তাকে আঘাত না করে নিজের তরবারি মানসিংহকে দেন কিন্তু মানসিংহ তরবারি না নিয়ে ঘোড়া থেকে নেমে আসেন। ঈসা খাঁ তখন মানসিংহকে মল্লযুদ্ধে আহ্বান করেন। কিন্তু মানসিংহ তা গ্রহণ না করে ঈসা খাঁকে আলিঙ্গন করেন। তার সাহস ও মহানুভবতায় মুগ্ধ হয়ে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করেন। মানসিংহ ঈসা খাঁকে নিয়ে সম্রাট আকবরের দরবারে গেলে তিনি ঈসা খাঁকে ২২ পরগনার শাসক নিয়োগ করেন ও তাকে মসনদ-ই আলা উপাধিতে ভূষিত করে স্বদেশে ফেরত পাঠান।
তথ্য ও ছবিঃ Somewhereinblog

Thursday, September 3, 2015

Dakshin gaon Maa o shishu shastho kendro-(দক্ষিন গাঁও মা ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র)


Dakshin gaon Maa o shishu shastho kendro-(দক্ষিন গাঁও মা ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র)


কাপাসিয়া উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণগাঁও কুড়ের পাড় 

সংলগ্ন চৌরাস্তার পাশে মা ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি অবস্থিত।এখানে 

একজন এম বিবি এস ডাক্তার নিয়মিত বসেন। বিশাল দোতলা ভবনে

 রয়েছে অসংখ্য কক্ষ। সেই তুলনায় কর্মকর্মকর্তা বা সেবা দানের

 লোকজন নাই।তবে সরকারের এই বিরাট রিসোর্স টিকে কাজে

 লাগালে উপকৃত হতো স্থানীয় মানুষ

Wednesday, September 2, 2015

কাপাসিয়ায় অতিবর্ষনে কোটি টাকার ক্ষয় ক্ষতি


কাপাসিয়ায় অতিবর্ষনে কোটি টাকার ক্ষয় ক্ষতি

কাপাসিয়ায় অতিবর্ষনে কোটি টাকার ক্ষয় ক্ষতি
গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গত কয়েক দিনের অতি বর্ষনে মানুষের ২০ বাড়ী ঘর সম্পুর্ন ধ্বসে পড়েছে। ধ্বসে পড়ার সময় মাটি চাপায় আশকর আলী ও ফখরুল ইসলাম নামে দুই বয়োবৃদ্ধ ব্যাক্তি গুরুতর আহত হয়েছেন।
কাপাসিয়ায় অতিবর্ষনে কোটি টাকার ক্ষয় ক্ষতি
সরেজমিনে পরিদর্শনে জানাযায়, অতি বৃষ্টিতে গত দুইদিনে দুর্গাপুর ইউনিয়নের নাশেরা গ্রামের জসিমউদ্দিন সিকদার, কফিলউদ্দিন সিকদার, ফখরুল ইসলাম, বেগুনহাটি গ্রামের সেলিম খন্দকার, নুরজ্জামান খন্দকার, আব্দুল আজিজ খন্দকারের একাধিক মাটির ঘর আকস্মিক ধ্বসে পড়ে। তাছাড়া পাশ্ববর্তী বাড়ৈগাঁও গ্রামের কৃষক আশকরআলী, মোমেন মিয়া, ইসমাইল দেওয়ান, ফেটালিয়া গ্রামের মতিউর রহমান, রাওনাট গ্রামের ফাইজুল মোল্লা, আনোয়ার মোল্লার ঘর বাড়ী ভেঙ্গে মাটির সাথে মিশে গেছে। মাটির দেয়াল ধ্বসে আসবাপত্রের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমান কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে এলাকাবাসী জানায়।
কাপাসিয়ায় অতিবর্ষনে কোটি টাকার ক্ষয় ক্ষতি
ঘর বাড়ী ধ্বসের সংবাদ পেয়ে বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ খন্দকার আজিজুর রহমান পেরা, ভাইস চেয়ারম্যান এড. রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু, দুর্গাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ ইউনুস আলী মোল্লা বিধ্বস্ত ঘর- বাড়ী পরিদর্শন করেছেন। একমাত্র আশ্রয়স্থল মাটির ঘরটি ভেঙ্গে পড়ায় দরিদ্র কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বিধ্বস্ত ও স্মৃতিবিজড়িত ঘরের পাশে দাড়িয়ে অনেক মানুষকে বিলাপ করতে দেখা গেছে।
স্থানীয় তারাগঞ্জ কলেজের অধ্যাপক ও কাপাসিয়ার ইতিহাস গবেষক শামসুলহুদা লিটন জানান, মাটির ঘর কাপাসিয়ার ঐতিহ্য। দিন দিন এঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। অতি বৃষ্টি ও পরপর ভ’মিকম্পের কারনে মাটির ঘর ভেঙ্গে পড়ছে এবং আরো ঘর ভেঙ্গে পড়ার আশংকা রয়েছে।
-অধ্যাপক শামসুল হুদা লিটন, সাব-এডিটর, বিজ্ঞাপন চ্যানেল

Tuesday, September 1, 2015

কাপাসিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মডেম ও সিম বিতরণ

কাপাসিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মডেম ও সিম বিতরণ












কাপাসিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মডেম ও সিম বিতরণ


গাজীপুর, ০১ সেপ্টেম্বর, এবিনিউজ : গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে পরিষদ মিলনায়তনে আজমঙ্গলবার সকালে উপজেলার ৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধানদের ইন্টারনেট মডেম ও সিম বিতরণ করা হয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শামিম আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনিসুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সহকারি শিক্ষা অফিসার সিদ্দিকুর রহমান, তাছলিমা পারভীন, হারুন অর রশিদ, জহিরুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন, পারুল খানম, আসলাম হোসেন, শিক্ষক প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান মনির, এমদাদুল হক আরমান, আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে উপজেলার চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নলগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাইলজোর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আনজাব-পেওরাইট সরকারিপ্রাথমিক বিদ্যালয়, তারাগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাঘিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংহশ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ইন্টারনেট মডেম ও ১ টি করে সিম বিতরণ করেন। পরে প্রাথমিক শিক্ষকদের  ল্যাপটপ ব্যবহার করে ই-মেইল, আইডি খোলা, মেইল প্রেরণ ও গ্রহণ বিষয়ে দিনব্যাপী এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। 
প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনিসুর রহমান বলেন ভিশন টুয়েনটি টুয়েনটি ওয়ান বাস্তবায়নে সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে, সেই লক্ষ্য পূরণে আমরা কাপাসিয়া উপজেলাকে ডিজিটাল উপজেলা হিসাবে গড়তে তথ্য গ্রহণ ও প্রেরণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে চাই। গত বছর ৪০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও ৩টি বিদ্যালয়ে মডেম দেয়া হয়েছিল। 
  
এবিএন/মঙ্গল-২য়/নুরুল আমীন সিকদার/মুস্তাফিজ/ইতি