Wednesday, May 25, 2016

বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম ও প্রতিষ্ঠা সাল

বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম ও প্রতিষ্ঠা সাল
v ঢাকা —             ১৭৭২ সাল।
v মুন্সীগঞ্জ —          ১৯৮৪ সাল।
v নরসিংদী –         ১৯৮৪ সাল।
v নারায়ণগঞ্জ —       ১৯৮৪ সাল।
v মানিকগঞ্জ —        ১৯৮৪ সাল।
v ময়মনসিংহ —       ১৭৮৭ সাল।
v গাজীপুর —          ১৯৮৪ সাল।
v কিশোরগঞ্জ —       ১৯৮৪ সাল।
v জামালপুর —        ১৯৮৪ সাল।
v শেরপুর —          ১৯৮৪ সাল।
v নেত্রকোণা —        ১৯৮৪ সাল।
v টাঙ্গাইল —          ১৯৬৯ সাল।
v ফরিদপুর —         ১৮১৫ সাল।
v গোপালগঞ্জ —       ১৯৮৪ সাল।
v শরীয়তপুর –        ১৯৮৪ সাল।
v মাদারীপুর —        ১৯৮৪ সাল।
v রাজবাড়ি —         ১৯৮৪ সাল।
v চট্টগ্রাম —           ১৬৬৬ সাল।
v কক্সবাজার –        ১৯৮৪ সাল।
v বান্দরবন —         ১৯৮১ সাল।
v রাঙামাটি –          ১৮৬০ সাল।
v রাঙামাটি—           ১৮৬০ সাল।
v খাগড়াছড়ি —        ১৯৮৪ সাল।
v ফেনী –              ১৯৮৪ সাল।
v ব্রাহ্মণবাড়িয়া –       ১৯৮৪ সাল।
v চাঁদপুর —           ১৯৮৪ সাল।
v রাজশাহী –          ১৭৭২ সাল।
v নাটোর –            ১৯৮৪ সাল।
v নওগাঁ –             ১৯৮৪ সাল।
v নওয়াবগঞ্জ —        ১৯৮৪ সাল।
v বগুড়া —            ১৮২১ সাল।
v পাবনা —            ১৮৩২ সাল।
v সিরাজগঞ্জ —        ১৯৮৪ সাল।
v জয়পুরহাট —        ১৯৮৪ সাল।
v রংপুর —            ১৮৭৭ সাল।
v লালমনিরহাট –      ১৯৮৪ সাল।
v কুড়িগ্রাম –           ১৯৮৪ সাল।
v নীলফামারী –        ১৯৮৪ সাল।
v গাইবান্ধা—           ১৯৮৪ সাল।
v পঞ্চগড় —           ১৯৮০ সাল।
v দিনাজপুর—         ১৭৮৬ সাল।
v খুলনা —            ১৮৮২ সাল।
v ঠাকুরগাঁও —        ১৯৮৪ সাল।
v সাতক্ষীরা —         ১৯৮৪ সাল।
v বাগেরহাট —        ১৯৮৪ সাল।
v যশোর —            ১৭৮১ সাল।
v ঝিনাইদহ —         ১৯৮৪ সাল।
v নড়াইল—            ১৯৮৪ সাল।
v মাগুরা —            ১৯৮৪ সাল।
v কুষ্টিয়া—             ১৮৬৩ সাল।
v চুয়াডাঙ্গা —          ১৯৮৪ সাল।
v মেহেরপুর —        ১৯৮৪ সাল।
v বরিশাল –           ১৭৯৭ সাল।
v ঝালকাঠি —         ১৯৮৪ সাল।
v পিরোজপুর –        ১৯৮৪ সাল।
v পটুয়াখালী –         ১৯৮৪ সাল।
v বরগুনা —           ১৯৮৪ সাল।
v ভোলা —            ১৯৮০ সাল।
v সিলেট —            ১৭৭৫ সাল।
v হবিগঞ্জ —           ১৯৮৪ সাল।
v মৌলভীবাজার –      ১৯৮৪ সাল।
v নোয়াখালী –         ১৮২১ সাল।
v লক্ষীপুর —          ১৯৮৪ সাল।
v কুমিল্লা —           ১৭৯০ সাল।
vচাঁদপুর —           ১৯৮৪ সাল।

Tuesday, May 24, 2016

কাপাসিয়ার গর্ব জনাব এম এ কাদের সরকার


  • জনাব এম এ কাদের সরকার ১৯৫৮ সনে ১ জানুয়ারী তারিখে গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার বরুন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
  •  তিনি কৃতিত্বের সাথে কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস,এস,সি এবং ঢাকা কলেজ, ঢাকা থেকে এইচ,এস,সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরবর্তীতে  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল,বি (অনার্স) এবং এল এল, এম ডিগ্রী লাভ করেন।
  •  চাকুরী জীবনে প্রথমে তিনি  বিসিএস (জুডিশিয়াল) ক্যাডারে যোগদান করেন। জুডিশিয়াল ক্যাডারে কিছুদিন চাকুরী করার পর ১৯৮২ সালে (নিয়মিত) ব্যাচে বিসিএস  (কর) ক্যাডারে যোগদান করেন।
  •  চাকুরী জীবনে তিনি বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের পরিচালক (অর্থ), বিভিন্ন কর অঞ্চলের কর কমিশনার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়া তিনি দেশে-বিদেশে উচ্চতর প্রশিক্ষণ সহ বিভিন্ন সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশ গ্রহণ করেছেন।
  •  জনাব এম এ কাদের সরকার বিগত ১৩/০৫/২০১৩ ইং তারিখে স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব পদে যোগদান করেন এবং ২৪/১১/২০১৩ তারিখে সচিব হিসেবে একই বিভাগে নিয়োগ লাভ করেন।
  • ২০/০৩/১৬ তারিখে  বস্ত্র   পাট  মন্ত্রণালয়ের  সচিব  হিসেবে যোগদান করেন।






  • ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত  ও দুই সন্তানের জনক। একমাত্র মেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে  অনার্স ও মাস্টার্স করে  বিসিএস (শিক্ষা) ক্যাডারে যোগদান করেছেন এবং একমাত্র ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ (ফিন্যান্স) এ তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়ন করছেন।
  • সামাজিক জীবনে তিনি বর্তমানে অফিসার্স ক্লাব, ঢাকার নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান, বিসিএস ৮২ ফোরামের মহাসচিব, বিসিএস ট্যাকসেস অফিসার্স হাউজিং সমিতির সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলামনাই এসোসিয়েশনের  জীবন সদস্য এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট। এছাড়া তিনি বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরের সরকার মনোনীত সিন্ডিকেট সদস্য, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির জীবন সদস্য,বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতির জীবন সদস্য, কাপাসিয়া উপজেলার বরুন উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির  ১৮ বৎসর যাবত সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন।



  • ভ্রমণ, ফটোগ্রাফি ও জনকল্যাণমূলক কাজে তাঁর আগ্রহ রয়েছে ।তিনি কাপাসিয়ায়  অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন এবং করে যাচ্ছেন বিশেষ করে নিজ গ্রাম বরুনে উনার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকুক ্সেই প্রত্যাশা আমাদের সকলের ।


Sunday, May 22, 2016

কপালেশ্বর বড় দিঘী | টোক, কাপাসিয়া

কপালেশ্বর বড় দিঘী টোক, কাপাসিয়া
টোক ইউনিয়নের পশ্চিম দক্ষিণে কপালেশ্বর গ্রামে পাশাপাশি কয়েকটি বড় দিঘী আছে। কপালেশ্বরের দিঘীর পাড় দিয়ে একটি ইটের সড়ক টোক পর্যন্ত গিয়েছে । কপালেশ্বর বাজারের বড় দিঘীর উত্তর পার থেকে পূর্বে ও উত্তরে মাটির নীচে গর্ত খুঁড়লে ইটের রাস্তা পাওয়া যাবে বলে অনেকের ধারনা।
লোকমুখে কথা এসব পুকুর থেকে নাকি থালা-বাসন ও উঠতো।
ছবি - মাসুম
কপালেশ্বর বড় দিঘী

Thursday, May 19, 2016

গাজীপুরের প্রত্নসামগ্রী প্রদর্শনের জন্য একটি মিউজিয়াম থাকা আবশ্যক!!

গাজীপুর ডিসি অফিসের পাশে গাজীপুরের প্রত্নসামগ্রী প্রদর্শনের জন্য একটি "মিউজিয়াম" থাকা আবশ্যক। সেই সাথে সরকারী- বেসরকারি বিনিয়োগে গাজীপুরের প্রত্নস্থানগুলি সংস্কার ও সংরক্ষণ করে পিকনিক স্পট, শিক্ষা ও বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা যেতে পারে।

প্রত্নস্থানগুলি হলো... 
  • ভাওয়াল রাজবাড়ীর কিছু অংশ- (এটি আনু: ২৫০ বছরের পুরনো)।
  • শ্রীপুর, মাওনার নিকট ইন্দ্রাকপুর (প্রাচীন রাজধানী)- এটা প্রায় ১১শত বছরের পুরনো।
  • বলধার জমিদার বাড়ী, বাড়ীয়া- (এটা আনু: ২৫০ বছরের পুরনো)।
  • টোক শাহী মসজিদ, কাপাসিয়া- (এটা প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো)।
  • পূবাইল জমিদার বাড়ী, পূবাইল- এগুলো অনু:২৫০ বছরের পুরনো)।
  • সেন্ট নিকোলাস চার্চ, কালীগঞ্জ- (অনু: তিনশত বছরের পুরনো)।
  • বলিয়াদী জমিদার বাড়ী -(আড়াইশত বছর)।
  • ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী- (আড়াইশত বছর),জয়দেবপুর।
  • শৈলাট, শ্রীপুর- (১১ শত বছরের পুরনো)।
  • কাশিমপুর জমিদার বাড়ী, গাজীপুর সদর-(আড়াইশত বছর)।
  • দত্তপাড়া জমিদার বাড়ী, টঙ্গী- (আড়াইশত বছর)।
  • কপালেশ্বর (ধ্বংসপ্রাপ্ত পুরাকীর্তি)-১১শত বছরের পুরনো।
  • রাজা শিশু পালের রাজধানী একডালা দুর্গ, কাপাসিয়া-(১২শত বছরের পুরনো)।
  • মীর জুমলার সেতু, টঙ্গী- (সারে তিনশত বছরের পুরনো)।
  • সাকাশ্বর স্তম্ভ, কালিয়াকৈর- এটা আড়াই হাজার বছরের পুরনো, সম্রাট আশোকের আমলে নির্মিত


এছাড়া কাপাসিয়াতে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ বছররের পুরনো স্থাপনা উদ্ধার করে পর্যটনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। এসব পুরাকীর্তির পাশেই আছে ঐতিহাসিক দীঘি। এগুলো সংস্কার করে অতীতকে উদ্ধার করা হোক এবং গাজীপুর জেলাকে পর্যটন জেলায় রূপান্তরিত করা হোক।

তথ্য সংগ্রহঃ জাকির হোসাঈন

Monday, May 16, 2016

ঘাগটিয়া চালা উচ্চ বিদ্যালয়ের ফকির নুরুজ্জামান বাদল ও ডাঃ মামুনের স্মৃতিচারণ ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৪/০৬/২০১৬ ইং রোজ শনিবার ঘাগটিয়া চালা উচ্চ বিদ্যালয় হলরুমে ঘাগটিয়া চালা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন শিক্ষার্থী পুনর্মিলনী পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র ও বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী জনাব ফকির নুরুজ্জামান বাদল স্যার ও প্রাক্তন কৃতি শিক্ষার্থী মরহুম ডাঃ মামুনুর রশিদ মামুন এর অকাল মৃত্যুতে স্মৃতিচারণ,মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র ও পুনর্মিলনী পরিষদের আহবায়ক জনাব আলী আকবর বিএসসির সভাপতিত্বে প্রাক্তন শিক্ষার্থী মাহবুব এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারন করেন পুনর্মিলনী পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা সাদেকুর রহমান সাত্তার,উপদেষ্টা রাজু আহমেদ,সদস্য সচিব নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান শাহিনূর আলম সেলিম,বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনারুজ্জামান ,সহকারী শিক্ষক খুরশেদুল আলম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জনাব সিরাজ উদ্দীন সিরাজ, আতিকুল ইসলাম রিংকু, সমাজ সেবক তারেক হোসেন রিপন, রেজাউল হক মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম ,প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক(বাদল স্যারের ক্লাসমেট),সালামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মনিরুজ্জামান মহসিন,ঘাগটিয়া চালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান মনির মাষ্টার,আতাহার হোসেন মাষ্টার, বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্য থেকে তোফাজ্জল হোসেন,আসাদুজ্জামান আসাদ,জাহাঙ্গীর আলম(ডাঃ মামুন এর ক্লাশমেট),রাসেল সরকার,আতিকুল ইসলাম প্রমুখ আলোচনা রাখেন। আলোচনায় বক্তারা স্মৃতিচারন করতে গিয়ে বলেন বাদল স্যার ছিলেন অসাধারণ মেধাবী ,বিচক্ষণ ,দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি ছিলেন।তিনি যে কোন গুরুত্বপূর্ণ উপস্থিত সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন। তিনি সদা হাস্যোজ্জ্বল ছিলেন। তিনি কারো কোন সমস্যায়/কাজে বিরক্ত হতেন না বরং সুন্দরভাবে তা সম্পন্ন করে দিতেন।বিদ্যালয়ের যদি কোন কাজে প্রধান শিক্ষক সাহস না পেতেন সেই কাজ তিনি সাহসিকতার সাথে সম্পন্ন করতে পারতেন। উল্লেখ্য মৃত্যুর দিন সকালে তিনি বিদ্যালয়ে অফিস করতে আসেন হঠাৎ বুকে ব্যাথা অনুভব করলে সহকারি প্রধান শিক্ষক ফজলুল হক স্যারের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে নরসিংদী ডাক্তার দেখাতে যান এবং হাসপাতালেই উনি মৃত্যুবরণ করেন।

৩০/১২/২০১৪ ইং রোজ মঙ্গলবার অর্থাৎ আজ থেকে ১৬ মাস আগে অত্র বিদ্যালয়ের প্রাক্তন মেধাবী শিক্ষার্থী ডাঃ মামুনুর রশিদ মামুন মৃত্যু বরন করেন।তিনি অত্র বিদ্যালয়ের ১৯৯৯ সালের এসএসসি পরীক্ষায় কাপাসিয়া উপজেলায় প্রথম হয়েছিলেন।উনি নটরডেম কলেজ ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ থেকে পড়াশুনা শেষ করে তিনি বিসিএস ক্যাডার উত্তীর্ণ হন এবং সিলেটে ছিল উনার কর্মস্থল।উনি এই সভার সভাপতি আলী আকবর বিএসসি সাহেবের জ্যৈষ্ঠ পুত্র। উনি খুবই নম্র,ভদ্র,নামাজি ছিলেন।উনি মানুষের সেবা দিতে ভালবাসতেন।তিনি ছিলেন এলাকার মানুষের জন্য নিবেদিত প্রান।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন আমি বিদ্যালয়ে যখন জয়েন করি সহকারী শিক্ষক হিসেবে তখন পেয়েছিলাম বাদলদের ব্যাচকে আর যখন আমি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে জয়েন করি তখন পেয়েছিলাম এই মামুনদেরকে যখন তাদের নির্বাচনী পরীক্ষা চলছিল।এই বিদ্যালয়ের জুনিয়র স্কলারশীপ পাওয়া শুরু হয় মামুনের মাধ্যমে। কেউ কোন সমস্যায় পড়ে ফোন দিলে মামুন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিত।উনার মৃত্যুতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে পরিবার ও এলাকার মানুষ ।উনি বেচে থাকলে সমাজকে অনেক কিছু দিতে পারত।সমাজ দুইজন ত্যাগী মানুষকে হারাল একজন বিদ্যালয়ের আমৃত্যু সেবা দিয়ে গেছেন আরেকজন সমাজ ও দেশের সেবা করে গেছেন।উনাদের পরিবারের হাতে একটি করে জায়নামাজ তুলে দেন ঘাগটিয়া চালা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী পুনর্মিলনী পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা এস এম সাদেকুর রহমান সাত্তার।অনুষ্ঠানের সভাপতি জনাব আলী আকবর বিএসসি এর স্মৃতিচারনের মাধ্যমে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়। সভা শেষে উনাদের রূহের মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মিলাদ ও দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন ঘাগটিয়া ছালামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মনিরুজ্জামান মহসিন ।
ছবির এলব্যাম দেখতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
https://www.facebook.com/media/set/?set=a.1372417272785066.1073741829.262234513803353&type=3

Sunday, May 15, 2016

শিক্ষা সপ্তাহে কাপাসিয়ায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা!!

শিক্ষা সপ্তাহে কাপাসিয়ায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা!!
কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি : জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে কাপাসিয়া উপজেলায় মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ শরীফ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ডিগ্রি কলেজ এর মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক উপজেলার ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহীদুল্লাহ আজাদ ও অন্যান্যরা।

গত ১২ মে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপি অনুষ্ঠানে কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন শরীফ মমতাজ উদ্দীন আহমেদ ডিগ্রি কলেজ অধ্যক্ষ মো: তাজ উদ্দিন, রেজাউল হক বি এম কলেজ অধ্যক্ষ মো: বদরুজ্জামান পারভেজ, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা শিক্ষা অফিসার শামীম আহমেদ, কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক সাইফুল ইসলাম, প্রভাষক নাহিদ সুলতানা, প্রভাষক আলী এরশাদ হোসেন আজাদ, প্রভাষক মোজাম্মেল শেখ, কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ফাইজ উদ্দিন ফকির, ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শহীদুল্লাহ আজাদ, শিক্ষক রেজিয়া আখতার, শিল্পী মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ জানান, উপজেলায় শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান, অধ্যক্ষ, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, শ্রেণি শিক্ষক, স্কাউট দল, স্কাউট শিক্ষক, শিল্পী, আবৃত্তিকার, বক্তা নির্বাচন করা হয়েছে। নির্বাচিতরা হলেন- কলেজ পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ মোহাম্মদ তাজউদ্দিন, শ্রেষ্ঠ মাদ্রাসা প্রধান বিল্লাল হোসাইন, শেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক খুরশিদ আলম, স্কুল পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক শাহীনা রেজা, শ্রেষ্ঠ স্কাউট শিক্ষক আওলাদ হোসেন নয়ন, শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী ফাহিমা রহমান খান, শ্রেষ্ঠ শিল্পী আবদুল্লাহ আল মামুন, শ্রেষ্ঠ শিল্পী ফারহানা আলম যুথী, শ্রেষ্ঠ শিল্পী তাজমিন নাহার শ্রেষ্ঠ শিল্পী মমতাজ আলম বিথী, শ্রেষ্ঠ বক্তা হুময়রা রহমান মীম, শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাপাসিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, শ্রেষ্ঠ মাদরাসা রাউৎকোনা ফাযিল মাদরাসা, শ্রেষ্ঠ স্কাউট দল ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় হাইলজোড়।

জানা যায়, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক শহীদুল্লাজ আজাদ বাঘিয়া সরকারি বিদ্যালয়, লোহাদী উচ্চ বিদ্যালয়, কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজ থেকে বের হয়ে ১৯৯০ সালে শিক্ষকতা পেশায় শুরু করেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থেকে ২০০৪ সালে প্রধান শিক্ষক হিসেবে ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। শহীদুল্লাহ আজাদ শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে প্রয়াত শিক্ষক আকতারুজ্জামান সিকদার (জামান) ও প্রধান শিক্ষক মো: মহসীন স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর | বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্কের ইতিহাস
ভাওয়াল গড়ের ছোট ছোট টিলা (চালা) নীচু ভূমি (বাইদ) সমৃদ্ধ শালবনে দেখা যেত আমলকি, বহেড়া, হরিতকী, করই, শিমূল, হলদু, পলাশ, চাপালিশ, কুসুম, পিতরাজ, উদাল এবং বিবিধ লতাগুল্মরাজি বনে দেখা যেত মায়া হরিণ, চিতাবাঘ, বন বিড়াল, গন্ধগকুল, শিয়াল, সজারু, অজগর, বানর, হনুমানসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি শালবনে প্রায় ৬৩ প্রজাতির গাছপালা ২২০ প্রজাতির বন্যপ্রাণী দেখা যেত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নগরায়ন, শিল্পায়ন, বন ধ্বংস করে কৃষি জমির বিস্তার, আবাসন, জবরদখল ভূমি বিরোধের কারনে শাল বনের অস্তিত্ব দ্রুত হারিয়ে যাচ্ছে বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ, খাদ্যচক্র জীববৈচিত্র্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ মানুষের অস্তিত্বের জন্য বন্যপ্রাণীর ভূমিকা অপরিসীম জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, ইকোট্যুরিজমের উন্নয়ন, পর্যটন শিল্পের বিকাশ, শিক্ষা, গবেষণা চিত্তবিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত ভাওয়ালগড় এলাকায় ‘‘সাফারী পার্ক’’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করা হয়

গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খন্ড খন্ড শাল বনের ৪৯০৯. একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত এর মধ্যে ৩৮১০. একর এলাকাকে সাফারী পার্কের মাস্টার প্ল্যানের আওতাভূক্ত করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে ৬৩.৯৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং পার্ক প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের ফেব্রয়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর এর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয় প্রকল্পের শুরুতে কোন মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি পরবর্তীতে দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক মানের সাফারী পার্কে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি মাষ্টার প্লান তৈরী করা হয় মাষ্টার প্লানে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়ন ভূমি অধিগ্রহনের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে অক্টোবর ২০১১ তারিখে ’’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, গাজীপুর (১ম সংশোধিত) প্রকল্পটি একনেক কর্তৃক বর্ধিত আকারে ২১৯.৮৯ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে অনুমোদিত হয় পরবর্তীতে অক্টোবর / ২০১৩ মাসে একনেক কর্তৃক ২৬৩.০০ কোটি টাকা ব্যয়েবঙ্গবন্ধু শেখমুজিব সরকারী পার্ক , গাজীপূর (২য় সংশোধন) প্রকল্প পাশ হয়

সাফারী পার্কটি দক্ষিণ এশীয় মডেল বিশেষ করে থাইল্যান্ডের সাফারী ওয়ার্ল্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করা হয়েছে এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারী পার্কের কতিপয় ধারনা সন্নিবেশিত করা হয়েছে সাফারী পার্কের চারদিকে নির্মাণ করা হচ্ছে স্থায়ী ঘেরাা এবং উহার মধ্যে দেশী/বিদেশী বন্যপ্রাণীর বংশবৃদ্ধি অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পর্যটকগণ চলমান যানবাহনে অথবা পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করে শিক্ষা, গবেষণা চিত্তবিনোদনের সুযোগ লাভ করবেন সাফারী পার্কের ধারনা চিড়িয়াখানা হতে ভিন্নতর চিড়িয়াখানায় জীবজন্তুসমূহ আবদ্ধ অবস্থায় থাকে এবং দর্শনার্থীগণ মুক্ত অবস্থায় থেকে জীবজন্তু পরিদর্শন করেন কিন্তু সাফারী পার্কে বন্যপ্রাণীসমূহ উন্মুক্ত অবস্থায় বনজঙ্গলে বিচরণ করবে এবং মানুষ সতর্কতার সহিত চলমান যানবাহনে আবদ্ধ অবস্থায় জীবজন্তুসমূহ পরিদর্শন করবেন

অবস্থান আয়তন
ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে কিলোমিটার পশ্চিমে সাফারী পার্কটির অবস্থান সাফারী পার্কের আয়তন ৩৮১০. একর এর মধ্যে ৫৫০ একর ব্যক্তি মালিকানাধী ভুমি রয়েছে যা অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন আছে বর্তমানে ৩৪০০. একর এলাকায় প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে অবশিষ্ট এলাকা পর্যায় ক্রমিকভাবে উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় আনা হবে

ঐতিহাসিক পটভূমি
গাজীপুরের শাল বন ঐতিহাসিকভাবে ভাওয়াল রাজার জমিদারী অংশ হিসেবে খ্যাত ছিল ১৯৫০ সলের জমিদারী উচ্ছেদ প্রজসত্ব আইন জারীর পর শালবনের ব্যবস্থাপনা বন বিভাগের নিকট হস্তান্তর করা হয় তবে অধিকাংশ চালা জমির শালবন সমৃদ্ধ বনভূমি বিধায় বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বাইদ জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন শালবন ঢাকার অতি নিকটে হওয়ায় দ্রুত শিল্পায়ন, জবর দখল, গো-চারণ ভূমিদস্যুতার কারণে শালবনের জীববৈচিত্র্য দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে শিল্পকারখানা হতে নিঃসরিত বর্জের কারণে জীববৈচিত্র্য মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে

সাফারী পার্কের মূল উদ্দেশ্য
() শাল বনের বন্যপ্রাণী উদ্ভিদ বৈচিত্র্য সংরক্ষণ
() বাংলাদেশের বিরল বিলুপ্ত প্রায় বন্যপ্রাণীকে নিজ আবাসস্থলে (in-situ) এবং আবাসস্থলে বাহিরে (ex-situ) অবস্থায় সংরক্ষণ উন্নয়ন সাধন
() ঢাকা মহানগরীর অতি নিকটে ইকো-ট্যুরিজমের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের বিকাশ, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা
() চিত্তবিনোদন, শিক্ষা বৈজ্ঞানিক গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করা
() বন্যপ্রাণীর খাদ্য উপযোগী ফলজ, ফডার, মিশ্র প্রজাতির বাগান সৃজন
() শালবনের বন্যপ্রাণী যেমন বানর, মায়া হরিণ, বেজী, বনরুই, বাঘদাস, বন বিড়াল, খড়গোশ, শিয়াল, খেকশিয়াল অজগরসহ বিপন্ন বন্যপ্রাণীর নিরাপদ আবাসস্থল সৃষ্টি সংরক্ষণ করা
() বিরল বিপন্ন স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন বাঘ, চিতাবাঘ, সাম্বার হরিণ, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, প্যারা হরিণ এবং অন্যান্য তৃণভোজী বন্যপ্রাণীর প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণ বংশবৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করা
() গণ্ডার, এশীয় হাতী, পরিযায়ী পাখী, জলজ পাখী, বনছাগল, সিংহ, শ্লথ বীয়ার, কালো ভাল্লুক, মিঠা পানির কুমির, লোনা পানির কুমির, নীল গাই, জলহস্তী ইত্যাদি বিপন্ন বিলুপ্ত বন্যপ্রাণীর প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণকরন
() আহত উদ্ধারকৃত বন্যপ্রাণীর চিকিৎসার নিমিত্তে বন্যপ্রাণীর সেবাশ্রম হাসপাতাল স্থাপন
(১০) সারাদেশে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টি

পর্যকটগণ যা উপভোগ করবেন
.   তথ্য শিক্ষা কেন্দ্রে ভিডিও ব্রিফিং/প্রামাণ্য চিত্রের মাধ্যমে সাফারী পার্ক সম্পর্কে সাম্যক ধারণা নিতে পারেন
.   ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে বন্যপ্রাণী উদ্ভিদ প্রজাতি বৈচিত্র্য সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রী গবেষকগণ পরিচিতি লাভ      করতে পারেন
.   প্রটেকটেট মিনিবাসে চড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচারণরত বাঘ, সিংহ, হাতী, সাম্বার, মায়া হরিণ,চিত্রা হরিণ, বানর, হনুমান, ভল্লুক, গয়াল, কুমির বিচিত্র পাখী দেখাতে পাবেন
.   লেকের ধারে দেখতে পাবেন অসংখ্য অতিথি জলজ পাখী
.   পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে উঠে বনাঞ্চলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য বন্যপ্রাণী অবলোকন করতে পারবেন
.   পাখীশালায় দেখতে পাবেন দেশী-বিদেশী অসংখ্য পাখী
.   বেস্টনীতে বিরল প্রজাতির প্যারা হরিণ
.   রাত্রি যাপনের জন্য রাখছে বিশ্রামাগার

পর্যটকদের জন্য অনুসরণীয়
.   পলিথিন অপচনশীল পদার্থ যত্র-তত্র না ফেলে ডাস্টবীনে রাখুন
.   সিগারেটের প্যাকেট, পরিত্যক্ত কাগজ, নষ্ট ব্যাটারী, লাইটার বিস্কুট, চানাচুর প্রভৃতির প্লাস্টিকের মোড়ক যেখানে সেখানে না ফেলে একটি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা
.   বাঘ সিংহের বেস্টনীতে চলন্ত গাড়ী হতে না নামা
.   কোমল বিশুদ্ধ পানীয় বোতল জঙ্গলে না ফেলা
.   মাইক বাজানো, বাজি বা পটকা ফোটানো, গান-বাজনা দলবদ্ধভাবে হৈ-চৈ না করা
.   বিশ্রামাগার ব্যবহার করতে হলে আপনাকে পূর্ব থেকে বুকিং নিতে হবে
.   পূর্বেই টিকেট কাউন্টার হতে টিকেট ক্রয় বাঞ্চনীয়
.   বন্যপ্রাণীকে যেকোন ধরণের খাবার প্রদান থেকে বিরত থাকবেন
.   বাইরের কোন খাবার পার্কের ভিতরে না নেওয়া

Bangabandhu Sheikh Mujib Safari Park, Gazipur

The largest Safari Park in Asia ‘Bangabandhu Sheikh Mujib Safari Park’ Bangladesh. The Park is in Gazipur district which is just near to Dhaka city.
From Dhaka to park distance nearby 40KM (Kilometres) in Bagher Bazar, The Bagher Bazaar is Dhaka Mymensingh highway after pass Joydobpur (Gazipur) Chowrasta, then go forward along the Mymensingh road and come to Bagher Bazaar then you have to choose the path (road) of west side. You have to use auto Rickshaw or CNG as transports to reach at the park. Bangabandhu Safari Park is three kilometres away from Bagher Bazaar. After getting inside the park, you will see
Tiger,
Lion,
Kangaroo even Dinosaur also(but these are not alive).

All of these animals are statue indeed for welcoming the visitors. The whole park is consists of about 4000 acres of land. Recently  Dof (Department of  Forest) released Tiger, Lion, White Lion, Bear, Maya Deer, Sambar Deer, Zebra, Giraffe, Wild Coast, Camel, Emu etc to attract local and International visitors. In the park, they have set up a lot of things like
Information And Education Centre,
Nature History Museum,
Park Office,
Rest Room, Dormitory,
Wild Life Hospital,
Crocodile Park,
Lizard Park,
Fancy Duck Garden,
Crown Figent Aviary,
Parrot Aviary,
Dhonesh Aviary,
Macaws Land,
Marine Aquarium,
Orchid House,
Butterfly Garden,
Climate House,
Vulture Corner,
Pending Bridge,
Monitoring Tower,
Fountain,
Tiger Observation Restaurant,
Tortoise Breeding Centre,
Eco-Resort,
Food Court,
Elephant Show Gallery,
Bird Show Gallery And
Child Park.

Here is arrangement of bus and zip service for visitors (local & international)
Entrance Time: 9AM to 5PM everyday. Weekend: Tuesday.
Entry Fees: Adult BDT -50.00, Kids BDT-20.00, Foreigner BDT-400.00
Foods: Inside the parks have food arrangement with good restaurant, you can take your food from here (it’s little expensive).
Outside food is not allowed inside the park.
More Info:
* Safari by AC Bus: 100 Tk (The bus will take you into the Lion and Tigers area).
* Living with Bird: 10 Tk
* Living in the Jungle: 10 TK
* Paddle Boat riding: 50 TK
* CNG and Auto available there. You can go there by Taxi or private car also.
* Auto: Fare Tk. 20-30 per person (From Bager bazaar to Park area).
* Private Car parking : Tk 100.00 per car.



Information from- Bangabandhu Sheikh Mujib Safari Park, Gazipur