গাজীপুর ডিসি অফিসের পাশে গাজীপুরের প্রত্নসামগ্রী প্রদর্শনের জন্য একটি "মিউজিয়াম" থাকা আবশ্যক। সেই সাথে সরকারী- বেসরকারি বিনিয়োগে গাজীপুরের প্রত্নস্থানগুলি সংস্কার ও সংরক্ষণ করে পিকনিক স্পট, শিক্ষা ও বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা যেতে পারে।
প্রত্নস্থানগুলি হলো...
- ভাওয়াল রাজবাড়ীর কিছু অংশ- (এটি আনু: ২৫০ বছরের পুরনো)।
- শ্রীপুর, মাওনার নিকট ইন্দ্রাকপুর (প্রাচীন রাজধানী)- এটা প্রায় ১১শত বছরের পুরনো।
- বলধার জমিদার বাড়ী, বাড়ীয়া- (এটা আনু: ২৫০ বছরের পুরনো)।
- টোক শাহী মসজিদ, কাপাসিয়া- (এটা প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো)।
- পূবাইল জমিদার বাড়ী, পূবাইল- এগুলো অনু:২৫০ বছরের পুরনো)।
- সেন্ট নিকোলাস চার্চ, কালীগঞ্জ- (অনু: তিনশত বছরের পুরনো)।
- বলিয়াদী জমিদার বাড়ী -(আড়াইশত বছর)।
- ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী- (আড়াইশত বছর),জয়দেবপুর।
- শৈলাট, শ্রীপুর- (১১ শত বছরের পুরনো)।
- কাশিমপুর জমিদার বাড়ী, গাজীপুর সদর-(আড়াইশত বছর)।
- দত্তপাড়া জমিদার বাড়ী, টঙ্গী- (আড়াইশত বছর)।
- কপালেশ্বর (ধ্বংসপ্রাপ্ত পুরাকীর্তি)-১১শত বছরের পুরনো।
- রাজা শিশু পালের রাজধানী একডালা দুর্গ, কাপাসিয়া-(১২শত বছরের পুরনো)।
- মীর জুমলার সেতু, টঙ্গী- (সারে তিনশত বছরের পুরনো)।
- সাকাশ্বর স্তম্ভ, কালিয়াকৈর- এটা আড়াই হাজার বছরের পুরনো, সম্রাট আশোকের আমলে নির্মিত
এছাড়া কাপাসিয়াতে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ বছররের পুরনো স্থাপনা উদ্ধার করে পর্যটনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। এসব পুরাকীর্তির পাশেই আছে ঐতিহাসিক দীঘি। এগুলো সংস্কার করে অতীতকে উদ্ধার করা হোক এবং গাজীপুর জেলাকে পর্যটন জেলায় রূপান্তরিত করা হোক।
তথ্য সংগ্রহঃ জাকির হোসাঈন
No comments:
Write commentsNote: Only a member of this blog may post a comment.